মাধ্যমিক ২০২৩ এর বাংলা সাজেশন | Madhyamik Bengali Suggestion 2023 | BanglaSuggestion

Madhyamik Bengali Suggestion 2023 | মাধ্যমিক বাংলা সাজেশন ২০২৩ | Banglasuggestion

Madhymik Bengali Suggestion

২০২৩ মাধ্যমিক পরীক্ষার্থীদের সুবিদার্থে আমাদের আজকের এই পোস্ট। বিভিন্ন মাধ্যমিক এর ছাত্র ছাত্রী দের কথা মাথায় রেখে এবং তারা যাতে পরীক্ষায় ভাল ফল করে সেই উদ্দেশ্যে আমরা একটি সাজেশন বের করেছি যেটা নিয়েই আমাদের আজকের আলোচনা।

Madhymik Bengali Suggestion 2023 | মাধ্যমিক বাংলা সাজেশন ২০২৩ | BanglaSuggestion

বহুরূপী

১. জগদীশবাবুর বাড়িতে আগত সন্ন্যাসী সারা বছর খেতেন – একটি হরীতকী।

২. জগদীশবাবুর বাড়িতে সন্ন্যাসী এসে ছিলেন – ৭দিন।

৩. হিমালয়বাসী সন্ন্যাসীকে বিদায় দেওয়ার সময় জগদীশবাবু তার ঝোলার মধ্যে দিয়েছিলেন – ১০০টাকার নোট।

৪. “সে ভয়ানক দুর্লভ জিনিস” দুর্লভ জিনিসটি হল – সন্ন্যাসীর পায়ের ধুলো।

৫. হরিদার ঘরে সকাল-সন্ধ্যায় আড্ডা বসত – ৪ জনের।

৬. “আক্ষেপ করেন হরিদা” হরিদার আক্ষেপের কারণ – সন্ন্যাসীর পায়ের ধুলো নিতে না পারা।

৭. পুলিশ সেজে হরিদা দাঁড়িয়ে ছিলেন – দয়ালবাবুর লিচু বাগানে ।

৯. বাইজির ছদ্মবেশে হরিদার রোজগার হয়েছিল – ৮ টাকা ১০ আনা।

১০. “দোকানদার হেসে ফেলে-হরির কান্ড” কেন – বাইজীর বেশধারী হরিদাকে চিনতে পেরে।

১১. দয়ালবাবু লিচুবাগান থেকে হরিদা পুলিশ সেজে কয়টি ছেলেকে ধরেছিলেন – চারটি।

১২. বিরাগীর মতে পরম সুখ হলো – সকল সুখের বন্ধন থেকে মুক্ত হওয়া।

১৩. “সেটা পূর্বজন্মের কথা” কোনটা – বিরাগী শরীরে রাগ নামের রিপু ছিল।

১৪. বিরাগীর ঝোলার মধ্যে যে বইটি ছিল – গীতা ।

১৫. বিরাগীর মতে “সুন্দর সুন্দর বঞ্চনা” হলো – ধন জন যৌবন।

১৬. বিরাগী জগদীশবাবুর কাছে কী চেয়েছিলেন – ঠান্ডা জল।

১৭. জগদীশবাবুর সম্পত্তির পরিমাণ – ১১ লক্ষ টাকা।

১৮. বিরাগীর তীর্থ ভ্রমণের জন্য জগদীশবাবু দিতে
চেয়েছিলেন – ১০১ টাকা ।

১৯. “আপনিই বিরাগী” – হরিদাই যে বিরাগী প্রথম বুঝতে পেরেছিল – ভবতোষ।

২০. “অদৃষ্ট কখনো হরিদার এই ভুল ক্ষমা করবে না” কোন ভুল – বিরাগী সেজে অর্থ গ্রহণ না করা ।

২১. হরিদা কেন আবার জগদীশ বাবুর বাড়িতে যেতে চেয়েছিলেন – বকশিশ দাবি করতে।

২৩. জগদীশবাবু ধনী হলেও বেশ – কৃপণ মানুষ।

২২. “আতঙ্কের হল্লা বেজে উঠেছিল” – দুপুর বেলায় চকের বাসস্ট্যান্ডে।

২৪. বাইজি বেশধারী হরিদার হাতে ছিল – ফুল সাজি।

২৫. বাস ড্রাইভারের নাম ছিল – কাশীনাথ।

অন্যান্য:- উচ্চমাধ্যমিক ২০২৩ বাংলা সাজেশন | HS 2023 Bengali suggestion | Banglasuggestion

→ তেলেনাপোতা আবিষ্কার থেকে ৩৫টি গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন উত্তর | একাদশ শ্রেণীর বাংলা সাজেশন ২০২৩

অভিষেক

১. “অভিষেক” কবিতার মূল কাব্যগ্রন্থের নাম – মেঘনাথবধ কাব্য (প্রথম সর্গ)।

২. “প্রণমিয়া ধাত্রীর চরণে” ধাত্রীর নাম – প্রভাষা ।

৩. “অম্বুরাশি সুতা উত্তরিলা” অম্বুরাশিসুতা / রত্নাকর রত্নত্তমা ইন্দিরা সুন্দরী হলেন – কুল লক্ষ্মী।

৪. হৈমাবতীসুত হলেন – কার্তিক ।

৫. বৃহন্নলারূপী কিরিটি হলেন – অর্জুন।

৬. ইন্দ্রজিতের স্ত্রীর নাম – প্রমীলা ।

৭. ইন্দ্রজিতের প্রিয়ানুজ বা প্রিয় ভাই হলেন – বীরবাহু।

৮. “বিদায় এবে দেহ বিধুমুখী” এখানে বিধুমুখী হলেন – ইন্দ্রজিতের স্ত্রী প্রমীলা ৷

৯. বিরাট রাজার পুত্রের নাম – উত্তর।

১০. শিঞ্জিনী কথার অর্থ – ধনুকের ছিলা বা গুণ।

১১. “নমি পুত্র পিতার চরণে” পিতা ও পুত্র হলেন – রাবণ ও ইন্দ্ৰজিৎ।

১২. কর্বুর দল শব্দের অর্থ-রাক্ষস দল।

১৩. কোন অস্ত্রে ইন্দ্রজিৎ রামচন্দ্রকে ওড়াতে চেয়েছিলেন – বায়ু অস্ত্র।

১৪. “অভিষেক” কবিতায় কার অভিষেক হয়েছে – ইন্দ্ৰজিৎ এর।

১৫. রাবন ইন্দ্রজিৎ কে কোন পদে অভিষিক্ত করেছিলেন – সেনাপতি।

১৬. “আগে পুজো ইষ্টদেবে” – এখানে ইষ্টদেব হলেন – অগ্নিদেব।

১৭. ইন্দ্রজিৎ আগে রামচন্দ্রকে কতবার হারিয়েছেন – ২ বার।

১৮. “দেহ তার সিন্ধুতীরে ভূপতিত” কার দেহ – কুম্ভকর্ণের।

১৯. রাবণ কী দিয়ে ইন্দ্রজিতের অভিষেক করেছিলেন – গঙ্গোদক বা গঙ্গাজল।

২০. পক্ষীন্দ্র হল – গরুড় পাখি।

প্রলয়োল্লাস

১. “প্রলয়োল্লাস” কবিতার মূল কাব্যগ্রন্থের নাম – অগ্নিবীণা।

২. “প্রলয়োল্লাস” শব্দের অর্থ – প্রলয়জনিত উল্লাস বা ধ্বংসের আনন্দ।

৩. “তোরা সব জয়ধ্বনি কর” কথাটি কবিতায় ব্যবহৃত হয়েছে – ১৯ বার ।

৪. ভয়ংকরের হাতে রয়েছে – বজ্রশিখার মশাল ।

৫. “ঝামর” শব্দটির অর্থ – ঝামার মতো ধূসর বর্ণ।

৬. “কৃপান” শব্দটির অর্থ – তলোয়ার।

৭. “মাভৈঃ” কথার অর্থ – ভয় নেই বা ভয় করোনা ।

৮. জরায় মরা মুমূর্ষদের প্রাণ লুকানো আছে – বিনাশে

৯. “হাঁকে ওই” কী বলে হাঁকে – জয় প্রলায়ংকার।

১০. জগৎ জুড়ে________ এবার ঘনিয়ে আসে – প্রলয়।

১১. দিগম্বরেরর জটায় কে হাসে – শিশু চাঁদ

১২. “ভরবে এবার ঘর” কীসে – শিশু চাঁদের কিরণে।

১৩. মহাকাল সারথীর হাতে রয়েছে – রক্ত তড়িৎ চাবুক।

১৪. “নীল খিলান” বলতে কবিতায় বোঝানো হয়েছে – নীল আকাশকে।

১৫. দেবতা কোথায় বাঁধা রয়েছে – যজ্ঞ-যূপে।

১৬. “ভেঙ্গে আবার গড়তে জানে” কে – চীরসুন্দর।

১৭. কাল ভয়ংকরের বেশে আসে – সুন্দর ।

১৮. কবি কাদের প্রদীপ তুলে ধরতে বলেছেন – বধূদের।

১৯. “আসছে নবীন” নবীন কেন আসছে – জীবনহারা অসুন্দরকে করতে ছিলাম।

২০. “এই তো রে তার আসার সময়” কীভাবে আসার সময় বোঝা যাচ্ছে – রথের ঘর ঘর শব্দ শুনে।

পথের দাবী

১. পলিটিক্যাল সাসপেক্ট হলেন- সব্যসাচী মল্লিক।

২. পলিটিক্যাল সাসপেক্ট বা গিরিশ মহাপাত্রের বয়স – ৩০/৩২ এর অধিক নয়।

৩. “কেবল আশ্চর্য” আশ্চর্যের বিষয়টি – গিরীশের দুটি চোখের দৃষ্টি।

৪. “বুড়ো মানুষের কথাটা শুনো” বুড়ো মানুষ হলেন- নিমাই বাবু ।

৫. রামদাসের পদবী হল – তলোয়ারকর।

৬. গিরিশের বুক পকেটে থাকা রুমালে আঁকা ছিল – বাঘ।

৭. গিরীশ কী রংয়ের ফুল মোজা পরেছিল – সবুজ।

৮. “এই জানোয়ার টাকে ওয়াচ করার দরকার নেই” এখানে জানোয়ার বলা হয়েছে – গিরীশ মহাপাত্রকে।

৯. “তবে এ বস্তুটি পকেটে কেন” বস্তুটি হলো – গাঁজার কলকে। (গিরীশেরট্যাক ও পকেটে কী কী পাওয়া গিয়েছিল ভালো করে পড়ে রাখবে)।

১০. অপূর্বর পিতার বন্ধু / কাকা হলেন – নিমাই বাবু।

১১. “এত বড় বন্ধু” এখানে বন্ধু বলা হয়েছে – ক্রিশ্চান মেয়েটিকে।

১২. তিওয়ারি বর্মা নাচ দেখতে কোথায় গিয়েছিল-ফয়া ।

১৩. “তোমার চিন্তা নেই ঠাকুর” এখানে ঠাকুর হল – তেওয়ারি

১৪. অপূর্ব ট্রেনে চেপে কোথায় যাচ্ছিল – ভামো।

১৫. অপূর্বর সঙ্গে ভামো যাচ্ছিল – আরদালি ও একজন ব্রাহ্মণ পেয়াদা।

১৬. অপূর্বর ট্রেনের কামরায় কত জন লোক ছিল- সে একা।

১৭. রাত্রে পুলিশ অপূর্বর কতবার ঘুম ভাঙ্গিয়ে ছিল – তিনবার।

১৮. গিরীশেরর সঙ্গে অপূর্বর পুনরায় দেখা হয়েছিল – রেল স্টেশনে।

১৯. গিরীশেরর দুজন বন্ধু আসার কথা ছিল – এনাঞ্জন থেকে।

২০. “আমি বাবু ধর্মভীরু মানুষ” বক্তা – গিরীশ মহাপাত্র।

আমরা আশা করব যে আমাদের দেওয়া এই বাংলা সাজেসনটি তোমাদের উপকারে আসবে। ২০২৩ মাধ্যমিকের সকল ছাত্রছাত্রী কে আমাদের বাংলা সাজেশন সাইটের তরফ থেকে এখন থেকেই আন্তরিক প্রীতি ও শভেচ্ছা রইলো।

[su_note note_color=”#f2f26b” text_color=”#112cf9″ radius=”0″]এইরকম আরো নতুন নতুন বিষয়ের সাজেশন পেতে ভিজিট করুন বাংলা সাজেশন সাইটে।[/su_note]

Back to top button