একাদশ শ্রেণীর ভূগোল সাজেশন | Class 11 Geography Suggestion | ভূগোল সাজেশন ২০২৩
একাদশ শ্রেণির ভূগোল সাজেশন নিয়ে আমাদের আজকের এই আলোচনা। ভূগোল একটি খুব সহজ সাবজেক্ট। কেননা এই সাবজেক্টে ৩০ নম্বরের প্র্যাকটিক্যাল থাকে এবং ৭০ নম্বরের রিটেনের পরীক্ষা হয়। এই ৭০ নম্বরের মধ্যে ৩৫ নম্বর থাকে শর্ট কোশ্চেন এবং ৩৫ নম্বর থাকে বড়ো কোশ্চেনে। তো তোমরা যাতে ভূগোলে ভালো নম্বর আনতে পারো সেই কারণে তোমাদের সুবিধার্থে আমরা ভূগোলের কিছু গুরুত্বপূর্ণ সাজেশন নিয়ে হাজির হয়েছি।
প্রাকৃতিক ভূগোল
পাঠ্য বিষয় হিসেবে ভূগোল
১. ভূগোল কাকে বলে? প্রাকৃতিক ও মানবীয়
ভূগোলের শাখা সম্পর্কে লেখো।
প্রাকৃতিক ভূগোলের নীতি
১. এইরি ও প্র্যাটের সমস্থিতি মতবাদটি লেখ।
২. পৃথিবীর উৎপত্তি সংক্রান্ত জোয়ার মতবাদ / গ্যাসীয় মতবাদটি লেখ।
৩. অভিসারী ও প্রতিসারী পাত সীমান্তে সৃষ্ট ভূমিরূপ গুলি লেখো।
৪. মহীসঞ্চরণ মতবাদটির সাপেক্ষে প্রমাণ দাও ।
৫. বিযুক্তি রেখার সংজ্ঞা ও শ্রেণীবিভাগ লেখ।
ভাঁজ
১. ভাঁজ গাঠনিক উপাদান গুলি লেখো।
২. ভাঁজ সৃষ্টির কারণ লেখো।
৩. পার্থক্য লেখো :
প্রতিসম ও অপ্রতিসম ভাঁজ, শায়িত ভাঁজ ও উদঘট্ট ভাঁজ, ঊর্ধ্বভঙ্গ ও অধভঙ্গ
চ্যুতি
১. চ্যুতি সৃষ্টির উপাদান গুলি লেখ।
২. চ্যুতির ফলে সৃষ্ট ভূমিরূপ গুলি লেখ।
৩. পার্থক্য লেখ : অনুলোম (স্বাভাবিক) ও বিলোম (বিপরীত) চ্যুতি, চ্যুতি ভৃগু ও চ্যুতিরেখা ভৃগু, স্তুপ পর্বত ও গ্রস্ত উপত্যকা
অগ্নুৎপাত
১. অগ্নুৎপাতের কারণ লেখ।
২. উদবেদী অগ্নুৎপাতের ফলে সৃষ্ট ভূমিরূপ লেখো।
৩. আকৃতি ও গঠন অনুসারে / উৎপত্তি ও গঠন অনুসারে আগ্নেয়গিরি শ্রেণীবিভাগ করো।
৪. সক্রিয়তা ও ধারাবাহিকতা অনুসারে
আগ্নেয়গিরি শ্রেণীবিভাগ করো।
৫. পার্থক্য লেখ:
ডাইক ও শিল, ব্যায়োলিথ ও ফ্যাকোলিথ, ল্যাকোলিথ ও লেপোলিথ
ভূমিকম্প
১. ভূমিকম্পের কারণ ও ফলাফল লেখো ।
২. পার্থক্য লেখ
প্রাথমিক তরঙ্গ (p) ও গৌণ তরঙ্গ (s), দেহ তরঙ্গ ও পৃষ্ঠতরঙ্গ, ভূমিকম্পের কেন্দ্র ও উপকেন্দ্র
জীবমন্ডল
১. বাস্তুতন্ত্রের উপাদান গুলি লেখ ও বৈশিষ্ট্য লেখ।
২. শক্তি প্রবাহের বৈশিষ্ট্য ও পর্যায় বা প্রক্রিয়া লেখ।
৩. খাদ্যশৃঙ্খলের শ্রেণীবিভাগ কর ও বৈশিষ্ট্য লেখ।
৪. সংজ্ঞা লেখ :
হিকোটোন, জীবভর, বায়োম, দশ শতাংশের সূত্র
৫. পার্থক্য লেখো:
উৎপাদক ও বিয়োজক
অর্থনৈতিক ভূগোল
সম্পদ
১. সম্পদ কাকে বলে? এর বৈশিষ্ট্য লেখ।
২. সম্পদ সৃষ্টির উপাদান গুলি লেখ/ ” সম্পদ হলো প্রকৃতি মানুষ ও সংস্কৃতির সম্মিলিত ফল” – ব্যাখ্যা কর।
৩. বন্টন অনুসারে/ মালিকানা অনুসারে /স্থায়িত্ব
অনুসারে সম্পদের শ্রেণীবিভাগ করো।
৪. সম্পদ সংরক্ষণের পদ্ধতি লেখ।
৫. পার্থক্য লেখ
পুনর্ভব (প্রবাহমান) সম্পদ ও অপুনর্ভব (গচ্ছিত) সম্পদ
অরণ্য
১. অরণ্য সংরক্ষণ পদ্ধতি লেখ।
২. সরলবর্গীয় অরণ্য / ক্রান্তীয় (পর্ণমোচী) অরণ্য/ লবণাম্বু উদ্ভিদ (ম্যানগ্রোভ) ও ভূমধ্যসাগরীয় অরণ্য এর বৈশিষ্ট্য লেখ।
৩. সরলবর্গীয় অরণ্য কাষ্ঠ শিল্পে উন্নত কেন?
৪. সামাজিক ও কৃষি বনসৃজন কাকে বলে? এর
উদ্দেশ্য গুরুত্ব লেখ।
মৎস্য
১. ক্রান্তীয় অঞ্চলে মৎস্য চাষের অউন্নতির কারণ লেখ।
২. জাপানি মৎস্য চাষের উন্নতির কারণ ও অউন্নতির কারণ লেখ।
৩. পার্থক্য লেখ:
পিলেজিক ও ডেমার্সাল মৎস্য, জীবিকা ভিত্তিক ও বাণিজ্যিক মৎস্য চাষ, অ্যান্ডরোমাস ও ক্যাটাড্রোমাস মৎস্য
ভূমির ব্যবহার
১. আমেরিকা /চীন /জাপান/ ব্রাজিল/আর্জেন্টিনা / ইউক্রেন ও অস্ট্রেলিয়ায় ভূমির ব্যবহার লেখ।
জলসম্পদ
১. ভারতের জল সেচের গুরুত্ব ও প্রয়োজনীয়তা লেখ।
২. অতিরিক্ত জলসেচ বা অতিরিক্ত ভৌম জল
উত্তোলনের কুফল লেখ।
৩. জলবিভাজিকা ব্যবস্থাপনার উপায় বা পদ্ধতি
লেখ।
৪. বৃষ্টির জল সংরক্ষণের উপায় লেখ।
৫. উত্তর ভারতের নলকূপ ও সেচ খালের মাধ্যমে জল সেচ অধিক প্রচলন কেন।
৬. দক্ষিণ ভারতে জলাশয়ের মাধ্যমে জল সেচের অধিক প্রচলন কেন?
খনিজ ও শক্তি সম্পদ
১. ভারতের লৌহ আকরিক ও কয়লার বন্টন লেখ।
২. আমেরিকার কয়লা বন্টন লেখো।
৩. জলবিদ্যুৎ শক্তির অনুকূল পরিবেশ লেখ ।
(দক্ষিণ ভারতের জলবিদ্যুৎ শক্তির উন্নতির কারণ)
উপরে কোশ্চেন গুলি যদি তোমরা ভালো করে প্র্যাকটিস করে না তাহলে তোমরা অবশ্যই ভূগোলে প্রচুর ভালো ফল করতে পারবে। আমরা আশা করছি তোমাদের সবার পরীক্ষা খুব ভালো হবে।